Header Ads

ভিডিওর স্ক্রিপ্ট মনে রাখুন যাদুকরি কৌশলে!

ভিডিওর স্ক্রিপ্ট মনে রাখুন যাদুকরি কৌশলে || How Would You Remember Script For Your YouTube Videos


আসসালামুআলাইকুম! স্ক্রিপ্ট হচ্ছে দৃশ্যের বা চিত্রের Chronological Rund-Down বা কালানুক্রমিক গতিধারার পরিকল্পনা। একটি দৃশ্যে বা ভিডিওচিত্রে কখন কে কি বলবে, শুট, একশন, কথোপকথন এই বিষয়গুলোকে সজ্জিত করে রাখাই স্ক্রিপ্টের কাজ।

আমাদের তখনই অনেক বেশি ভিডিওতে স্ক্রিপ্টের ব্যবহার প্রয়োজন পরে যখন আমরা আমাদের ভিডিওচিত্র কে প্রফেশনাল লেভেলে বা পেশাদার পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অনেকেরই স্ক্রিপ্ট মনে রাখা সহজ হয় না। অনেক কষ্ট হয়ে যায় স্ক্রিপ্ট মনে রাখা এবং ভিডিও ক্যামেরা অন করলেই চুপসে যায় সবকিছু, স্ক্রিপ্ট গুলিয়ে ফেলিয়ে শেষ, তখন আর ক্যামেরার সামনে কথা বলার অবস্থানটাই আর থাকে না।

তাই আজকে আপনাদের সাথে আমি স্পেশাল পাঁচটি টিপস শেয়ার করব। যে পাঁচটি টিপস অবলম্বন করলে আপনি আপনার ভিডিওর স্ক্রিপ্ট পানির মত গড় গড় করে বলে ফেলতে পারবেন ক্যামেরার সামনে বসে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক।


পুরো বিষয়টি ভিডিও আকারে জানতে নিচের ভিডিওটি দেখুন 👇


প্রিয় দর্শক আমি আপনাদের সাথে যে পাঁচটি স্পেশাল টিপস শেয়ার করতে যাচ্ছি আপনার স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য প্রত্যেকটা টিপসি একটা থেকে আরেকটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সুতরাং পুরোটা বিষয় আপনি একদম মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন প্রয়োজনে নোট নিয়ে দিবেন ঠিক আছে।



⚓ DRAW A MIND MAP


নাম্বার ওয়ান আমাদের কাছে এক নাম্বারে যেটা আছে সেটা হচ্ছে ভিডিও শুরু করার আগেই বা ভিডিওর স্ক্রিপটিং আপনি যখন শুরু করবেন সেই স্ক্রিপটিং শুরু করার আগেই আপনাকে একটা মাইন্ড ম্যাপ কভার করতে হবে আপনার টপিক এর উপরে। আপনি আপনার টপিকটাকে কিভাবে কভার করবেন সেই টপিকের উপর আপনাকে একটা মাইন্ডম্যাপ সেট আপ করতে হবে।

যে আসলে কিভাবে ভিডিওটি কভার করতে চাচ্ছেন? আপনি এটাকে কোন ধরনের অ্যানালাইটিক্যাল ইস্যু ব্যবহার করে, কোন ধরনের ডিটেইলস্ ব্যবহার করে আপনি আপনার এই ভিডিওটাকে কভার করতে চাচ্ছেন।


আপনি যখন একটা মাইন্ডম্যাপ তৈরি করবেন, যে আমি এইভাবে ভিডিওটাকে তৈরি করব, এভাবে কথা বলব এবং কথা বলার সময় এ ধরনের এনিমেশন গুলো আমার ভিডিওতে ভিজ্যুয়ালি কাজ করবে এবং ঐ ধরনের ভিডিও ফুটেজগুলো আমার ভিডিওর উপর বি-রোল হিসেবে আসবে। আমি এভাবে দর্শকদেরকে অনুপ্রাণিত করবো বা এভাবে দর্শকদেরকে ইন্টারটেইন্টমেন্ট দিবো।

এইযে মাইন্ড ম্যাপ গুলো আছে এই মাইন্ড ম্যাপগুলো আপনি শুরুতেই আপনার ভিডিওর টপিক অনুযায়ী ভেবে নিবেন প্রয়োজনে সে গুলোকে নোট করবেন।



DRAFT AND WRITE


দুই নাম্বার হচ্ছে ড্রাফট্ এন্ড রাইট শুরুতেই আপনাকে ড্রাফট্ করতে হবে। আপনাদের যে কোন ডিভাইসে আপনার পিসিতে ল্যাপটপ বা মোবাইলে আপনি ড্রাফট্ করতে পারেন। আপনি যে স্ক্রিপ্ট টা লিখবেন, সেই স্ক্রিপ্টের ড্রাফটিং করবেন। 


স্ক্রিপ্ট সাধারণত দুই প্রকার হয়ে থাকে -

১. ফুল স্ক্রিপ্ট

২. বুলেট-পয়েন্ট স্ক্রিপ্ট



ফুল স্ক্রিপ্ট

ফুল স্ক্রিপ্ট হচ্ছে আপনার পুরোটা কনটেন্টে আপনি যেই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবেন তার এটুজেড সম্পূর্ণ লেখা থাকবে এবং সেখান থেকেই আপনি দেখে সম্পূর্ণটা কভার করবেন।


বুলেট-পয়েন্ট স্ক্রিপ্ট

আর বুলেট পয়েন্ট হচ্ছে আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে আপনি যেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন সেই বিষয়গুলোর উল্লেখযোগ্য যে পয়েন্ট আছে বা যেই বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোকে বুলেট আকারে সজ্জিত করে রাখা এবং সেই বুলেট গুলো দেখে দেখে আপনি আপনার মনের মাধুরী মিশিয়ে, আপনার নলেজ থেকে সেগুলো আপনার দর্শকদের সাথে শেয়ার করা।


আপনি যেটাই করেন না কেন, শুরুতেই আপনি একটা ড্রাফটিং করবেন যে কোন ডিভাইসে এবং ড্রাফটিং করার পরে সেটাকে আবার পুনরায় একদম কমপ্লিট হওয়ার পরে যখন আপনার ফাইনাল স্ক্রিপ্ট করবেন, সেই ফাইনাল স্ক্রিপ্টটা আপনি আবার হাতে লিখবেন। 


বাই দ্যা ওয়ে - স্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখবেন সে সম্পর্কে অলরেডি কিন্তু আমাদের চ্যানেলে একটা ভিডিও আছে, ভিডিওর লিংক আমি নিচে দিয়ে দিলাম, আপনারা চাইলে সেটা দেখে নিতে পারেন।


কিভাবে স্ক্রিপ্ট লিখবেন ‘ভিডিও’


এটা দেখার পরে আপনি স্ক্রিপ্টটা কে আগে ফাইনালাইজ করে রেডি করবেন। রেডি করার পর আপনি এটাকে পুনরায় লিখবেন হাতে-কলমে। 



আরও জানুন: কিভাবে অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম শুরু করবেন?



আপনি নিশ্চয়ই জানেন যাদের মনে রাখার একটা প্রবলেম আছে, বিভিন্ন বিষয় বা পড়া গুলোকে ভুলে যায়। যে বিষয় গুলোকে তারা ভুলে যায়, সেই বিষয়গুলোকে হাতে কলমে, খাতায় লিখলে অনেকটা মনের মধ্যে গেঁথে যায় সুতরাং আপনি যদি স্ক্রিপ্ট এর ক্ষেত্রেও এ কাজটা করেন, তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার স্ক্রিপ্টটা কিন্তু সহজেই আপনার মেমোরিতে ঢুকে যাবে। আর যখন আপনি ক্যামেরার সামনে কথা বলবেন তখন অনেকটা আপনার মেমোরি ফটোগ্রাফিকের মত কাজ করবে। ঠিক যেভাবে লিখছেন তখন আপনার মেমোরিতে ঢুকে গিয়েছে, আর আপনি যখন কথা বলবেন, তখন আপনার সেই বিষয়গুলো অটোমেটিক্যালি আপনার মেমোরির সামনে ঘুরঘুর করতে থাকবে। 


এটা অনেক বড় একটা পরীক্ষিত বিষয় যে সম্পর্কে আমি অলরেডি নিজে দেখেছি ও প্রমাণ পেয়েছি এবং আমার অনেক কার্যকর হয়েছে এই বিষয়গুলো আপনিও চেষ্টা করবেন।



READ THE FULL SCRIPT FOR 2-3 TIMES


তিন নম্বর হচ্ছে Read Whole Script 2 or 3 Times। আপনি যে পুরো স্ক্রিপ্টটা লিখেছেন, সেটা কে প্রথমে ড্রাফ্ট করেছেন, তারপরই তো লিখেছেন। এখন আপনি যে কাজটা করবেন সেটা হচ্ছে পুরো স্ক্রিপ্ট টাকে দুই থেকে তিনবার মিনিমাম পড়বেন। অনেকে একবার পড়েই ভিডিও সামনে বসে পরে। এটা করবেন না মিনিমাম দুই তিন বার পড়বেন, তাহলেই স্ক্রিপ্টটা আপনার জন্য আরও সহজ হয়ে যাবে। আর আপনি যখন ক্যামেরার সামনে কথা বলবেন তখন আপনার কনফিডেন্স লেভেল টা অনেক হাই হয়ে যাবে। সুতরাং এই কাজটা আপনারা অবশ্যই করবেন।



HIGHLIGHT MAIN LINES


চার নম্বরে যেটা করবেন, এই যে প্রথম থেকে যেগুলো বললাম এগুলো করার পরে চার নাম্বারে যেটা করবেন সেটা হচ্ছে, মেইন পয়েন্ট গুলো বা মেইন লাইনগুলোকে হাইলাইট করবেন। ঠিক আছে মেইন পয়েন্ট গুলোতে হাইলাইট করার ফলে আপনার যেটা হবে, আপনি যখন স্ক্রিপ্টের দিকে তাকাবেন ভিডিও করার আগে তখন ওই যে মেইন লাইন গুলো ওগুলো কিন্তু আপনার মেমোরির মধ্যে থেকে যাবে। আর যখন আপনি সে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবেন, তখন ডেফিনেটলি আপনি অনেক  ইজিলি বলতে পারবেন। এটা হচ্ছে আপনার হাইলাইট করে রাখার একটা বেনিফিট।



PRACTICE IN FRONT OF A MIRROR


এর পরে যেই বিষয়টা আছে সে বিষয়টা হচ্ছে প্রাক্টিস ইন ফ্রন্ট অফ মিরর, আপনি যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলবেন সে বিষয়টা নিয়েই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাক্টিস করুন। যখন ভিডিওটা করবেন তার আগে ডেফিনেটলি অনেকবার চেষ্টা করবেন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাকটিস করার, স্ক্রিপ্ট তো দেখেছেন দেখার পর এখন আপনি নিজে নিজে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাকটিস করুন।  যে…..হ্যা গাইজ… আজকে….আপনাদের সাথে শেয়ার করব,.....এই করবো.....সেই করবো….ইত্যাদি মানে যা আপনার স্ক্রিপ্ট অনুসারে আপনি সাজিয়েছেন। আপনি যেটাই বলেন।


জাস্ট স্ক্রিপ্ট আপনি যেভাবে লিখেছেন, সেভাবেই, সেটা বুলেট পয়েন্ট হয়ে থাকুক বা ফুল স্ক্রিপ্ট হয়ে থাকুক। সেই স্ক্রিপ্ট অনুসারে আপনি যেভাবে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে চাচ্ছেন, ঠিক সেভাবেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আগে আপনাকে প্রস্তুত করুন। নিজে নিজেকে দেখুন, নিজের শব্দগুলো যখন কানে আপনি শুনতে পাবেন, তখন আপনার কনফিডেন্ট লেবেল আরও বেড়ে যাবে, এবং আপনি যখন প্র্যাক্টিসের পর এভাবে নিজেকে প্রস্তুত করে ক্যামেরার সামনে কথা বলবেন, তখন আপনি একটা দুর্দান্ত লেবেলের পারফরমেন্স আপনার ভিডিওর মাধ্যমে দর্শকদেরকে দিতে পারবেন।

আরও জানুন: YouTube Custom URL পেতে কি কি প্রয়োজন?


এই পাঁচটি টিপস্ এর পর আমি আপনাদেরকে আরেকটা বোনাস টিপস দিতে চাই যেটা আপনার কনফিডেন্স লেভেল হাই করবে, আপনি যখন কথা বলবেন সে কথা বলার মধ্যে অনেক বেশি ইনফর্মেশন এনে দিবে এবং ইনফরমেশন অনেক বেশি থাকার কারণে আপনার ভিডিওটা প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে, ইনফরমেটিভ হয়ে উঠবে, আপনার ভিডিওর অডিয়েন্স রিটেনশন অনেক পরিমাণে বেড়ে যাবে। আর সেটা হচ্ছে-



TRY TO HUGE STUDY ABOUT THE CONTENT, OF YOUR TOPIC


আপনি যে টপিকটা নির্দিষ্ট করেছেন, যে টপিকটা সিলেক্ট করেছেন, সেই টপিকটা নিয়ে মোর এন্ড মোর স্টাডি করুন, যতটা সম্ভব! যত বেশি আপনি ওটা নিয়ে স্টাডি করবেন, ততবেশী আপনি সে সম্পর্কে জ্ঞান রাখবেন এবং সেগুলোকে আবার আরও সমৃদ্ধ করে আপনার দর্শকদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন। 

এখন তো গুগোল আছে, অনলাইন আছে যেখানেই আপনি থাকেন না কেন, ইন্টারনেট আপনার কাছে থাকলে যেকোনো বিষয়ে আপনি আসলে পড়াশোনা করার জন্য কোন চিন্তাই করতে হয় না এবং অবশ্যই চেষ্টা করবেন যে ভ্যালুয়েবল যে সমস্ত সাইটগুলো আছে, যে সোর্সগুলো আছে সেগুলো থেকে আপনি নলেজ নেয়ার চেষ্টা করবেন। মাঝে মাঝে সেগুলোর রেফারেন্স আপনি আপনার দর্শকদের সাথে শেয়ার করবেন। এতে তাদের আপনার প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে। 


আপনি যখন এসব বিষয়ে নলেজ গেদার করবেন, আপনার সেই সেলেক্টট টপিকের উপরে, তখন কিন্তু আপনার ভিডিওর অডিয়েন্স রিটেনশন অডিয়েন্স এংগেজমেন্ট এগুলো অটো বেড়ে যাবে। এক কাজে দুই কাজ এবং আপনি যখন কথা বলবেন তখন আপনাকে মনে হবে ইউ আর দ্যা বস অফ এবাউট দিস টপিক, ঠিক আছে আপনি যে বিষয় কথা বলছেন, সে বিষয়ে আপনার চেয়ে আর কেউ বেশী জানে না এটা আপনার নলেজ শেয়ারের ধরন ও কনফিডেন্ট দর্শকদের ব্রেইনে ঢেলে দেবে।


এরকমভাবে যদি কথা বলতে চান তাহলে ডেফিনিটলি আপনাকে বোনাস টিপসও ফলো করতে হবে।


সুতরাং আপনার কি মনে হয় আমাদের এই যে ৬টা পয়েন্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম এর মধ্যে থেকে কোনটা বেশী গুরুত্বপূর্ণ? আমাদেরকে জানাতে পারেন কমেন্ট করে। 


সবশেষে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি, আমাদের আজকের স্পন্সর প্রিয় হলিডেজ এর সাথে।


আপনি যদি দেশ বিদেশে ভ্রমণ করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে  প্রিয় হলিডেজ  হতে পারে আপনার জন্য নির্ভরযোগ্য ঠিকানা-



প্রিয় হলিডেজ আপনাদের দিচ্ছে ওয়ার্ল্ড-ওয়াইড ট্রাভেল ভিসা, বিজনেস ভিসা  এবং মেডিকেল সার্ভিসেস। ক্যানাডা অস্ট্রেলিয়ায় ইউকে ইউএসএ এবং সেনজেন ভিসা ও ট্রাভেল প্যাকেজ সাপোর্ট।  ইন্ডিয়া সিঙ্গাপুর এবং থাইল্যান্ডের মেডিকেল ট্যুরিজম সাপোর্ট। ওয়ার্ল্ড-ওয়াইড হোটেল বুকিং, এয়ার টিকেটিং, ট্রান্সপোর্টেশন এবং সাইটসিয়িং। ৫ বছরের দুবাই মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা সাপোট। সিঙ্গাপুর টুরিস্ট ইনভাইটেশন সাপোর্ট। ক্যানাডার রেসিডেন্স ভিসা সাপোট। পাসপোর্ট কনসালটেন্সি সার্ভিস এবং সাপোর্ট। ডমেস্টিক টু্রস্, হোটেল বুকিং এবং ট্রান্সপোর্টেশন ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি।


ডোমেস্টিক পুরুষের ক্ষেত্রে কক্সবাজার বান্দরবান রাঙ্গামাটি এবং সাজেক সহ বাংলাদেশের সকল বিখ্যাত বিখ্যাত সব ট্যুরিজম প্লেস গুলোতে হোটেল বুকিং ট্রান্সপোর্টেশন ব্যবস্থাপনা এবং সকল ধরনের সব কিছুর আয়োজন করে থাকে প্রিয় হলিডেজ


সুতরাং আপনার কাঙ্খিত সেবা পেতে প্রিয় হলিডেজ এর সাথে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন।


প্রিয় হলিডেজ এর যোগাযোগ এর সকল তথ্য-


Call - 01812 016 228, 01970 016 228 (WhatsApp)

Website: https://priyoholidaysbd.com

e-mail: priyoholidays@gmail.com

Address: Suite # 30A, Level # 2, Block # C, Jamuna Future Park, Baridhara, Dhaka-1229



যদি আজকের এই লিখাটি বা আমাদের কনটেন্ট টি আপনাকে এতটুকু হলেও প্রভাবিত করে থাকে বা আপনার উপকারে এসে থাকে, তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি আপনার পরিচিতদের সাথেও শেয়ার করুন, আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক ও ফলো দিয়ে রাখতে ভুলবেন না এমন আরও দুর্দান্ত সব কনটেন্ট পেতে। 


সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন; আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু।


ভিডিও এডিটিং, ফিল্ম মেকিং এব ইউটিউব সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন - Tech Unlimited


লিখেছেন-

সাইফুর রহমান আজীম

ফাউন্ডার, টেক আনলিমিটেড


⭐For any help please join: http://facebook.com/groups/TechUnlimitedBD

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.